ঢাকা,রোববার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে বিতর্কিত ৯৯ জনের নাম প্রকাশ

নিউজ ডেস্ক ::
ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে ৯৯ জনকে বিতর্কিত দাবি করে নাম প্রকাশ করেছে পদবঞ্চিতরা। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়।সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য রাখেন ছাত্রলীগের সাবেক কমিটির প্রচার সম্পাদক সাইফউদ্দিন বাবু। তিনি বলেন, তিনদিন আগে ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি হয়েছে, যা অত্যন্ত ত্রুটিপূর্ণ। ৩০১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিতে শতাধিক বিতর্কিত হওয়ার পরও ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মাত্র ১৭ জনের নাম উল্লেখ করেছেন। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বারবার একটি কথাই বলেন যে, ছাত্রলীগের কমিটি চুলচেরা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। চুলচেরা বিশ্লেষণের পরও যদি তারা ১৭ জনের নাম পায়, তাহলে আরেকটু বিশ্লেষণা করলে সেটা একশর বেশি হতে পারে। তাই বিতর্কিত ১৭ জন নয়, আরও বেশি হবে।প্রধানমন্ত্রীর নিন্দেশ মতো সকলকে খুঁজে বের করে সংগঠন থেকে বিতাড়ন করার আহ্বান জানান ছাত্রলীগের সাবেক কমিটির প্রচার সম্পাদক সাইফউদ্দিন বাবু।ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকও মাদকাসক্ত, এ তথ্যের সত্যতা কী? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ছাত্রলীগের সাবেক কর্মসূচি ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক রাকিব হোসেন বলেন, গোলাম রাব্বানী যে মাদকাসক্ত এমন অনেক ভিডিও ইউটিউবে আছে। আমাদের কাছেও সব তথ্য প্রমাণ আছে।
পদবঞ্চিতদের দাবি অনুযায়ী, সহ-সভাপতি পদে বিতর্কিতরা হলেনতানজিল ভূইয়া তানভীর (বয়স উত্তীর্ণ ও ঠিকাদারি ব্যবসায় জড়িত, সম্মেলনের সময় বয়স ২৯ বছর ৬ মাস ১৭ দিন), রেজাউল করিম সুমন (চাকরিজীবী ও মাদকাসক্ত), আরেফিন সিদ্দিক সুজন (মাদকব্যবসায়ী, সূর্যসেন হলে তার নিজ কক্ষ ৩১৫ রুম থেকে হল প্রভোস্টের উপস্থিতিতে মাদক উদ্ধার করা হয় এবং রুম সিলগালা করা হয়। তার পিতা মাদারীপুরের পাঁচখোলা ইউনিয়ন জামাতের আমির), আতিকুর রহমান খান (মাদকাসক্ত ও অস্ত্রব্যবসায়ী এবং ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ছিনতাই ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত, দীর্ঘদিন রাজনীতিতে অনুপস্থিত), বরকত হোসেন হাওলাদার (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থায়ী বহিষ্কার), আবু সালমান প্রধান শাওন (মাদকাসক্ত ও দীর্ঘদিন যাবৎ রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়), শাহরিয়ার কবির বিদ্যুৎ (মাদকাসক্ত ও মাদকের মামলা রয়েছে), ফুয়াদ রহমান খান (বয়স উত্তীর্ণ ও দীর্ঘদিন রাজনীতিতে অনুপস্থিত), সাদিক খান (বিবাহিত, মাদকাসক্ত ও দীর্ঘদিন রাজনীতিতে অনুপস্থিত), তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী (বিএনপি-জামাত ঘেঁষা পরিবারেরর সন্তান), এসএম তৌফিকুল হাসান সাগর (পিতা যুদ্ধাপরাধী), তৌহিদুর রহমান হিমেল (ঠিকাদার), মাহমুদুল হাসান (জামাত পরিবারের সন্তান), সৃজন ভূইয়া (চাকরিজীবী, অগ্রণী ব্যাংক), তৌহিদুর রহমান পরশ (জীবনের প্রথম পদ), কামাল খান (কোটা আন্দোলনকারী), আবু সাইদ (সাস্ট, ছাত্রলীগ থেকে আজীবন বহিষ্কার ও শিক্ষককে অপমান করায় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কƒত), খালিদ হাসান নয়ন (বয়স উত্তীর্ণ ও মেডিকেলের প্রশ্নফাঁসের সাথে জড়িত ও ডাকাতি মামলার বর্তমান আসামি), আমিনুল ইসলাম বুলবুল (হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি এবং ৬টি মামলার আসামি), রুহুল আমিন (সাবেক ছাত্রদল নেতা ও বিবাহিত), সোহানী হাসান তিথি (একাধিকবার বিবাহিত), মাহমুদুল হাসান তুষার (শিবির কর্মী), এসএম হাসান আতিক (৩৯তম বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত ও বিবাহিত), সুরঞ্জন ঘোষ (বয়স উত্তীর্ণ), জিয়ান আল রশিদ (ব্যবসায়ী, গ্লোব কোম্পানির পরিচালক), সোহেল রানা (বয়স উত্তীর্ণ ও প্রথম পদ), মুনমুন নাহার বৈশাখী (বিবাহিত ও জামাত পরিবারের সন্তান), তরিকুল ইসলাম (চার্জশিটভুক্ত ছয়টি মামলার আসামি ও নিয়োগ বাণিজ্য ও প্রতারণা)।
তিনজন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদকরা হলেন প্রদীপ চৌধুরী (নকলের দায়ে ঢাবি থেকে তিন বছরের জন্য বহিষ্কার ও পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে আগুন-ভাঙচুর), শাকিল ভূইয়া (পিতা খোকন ভূইয়া মাদারীপুর পৌর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক), মোর্শেদুল হাসান রুপম (ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল)।
সাংগঠনিক সম্পাদক ফেরদৌস আলম (রাজাকার পরিবারের সন্তান, যৌন হয়রানিকারী এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কƒত), উপ-প্রচার সম্পাদক সিজাদ আরেফিন শাওন (বিবাহিত ও সন্তান রয়েছে), উপ-দপ্তর সম্পদাক মাহমুদ আব্দুল্লাহ বিন মুন্সি (কোটা আন্দোলনের সংগঠক, বঙ্গবন্ধু হল) উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক সৌরভ নাথ (লুবনান থেকে চাঁদাবাজির দায়ে ০৩ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি), উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক আফরীন লাবনী (একাধিক বিবাহিত), উপ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক ফুয়াদ হাসান (বয়স উত্তীর্ণ, মাদকব্যবসায়ী), উপ-পাঠাগার সম্পাদক রুশী চৌধুরী (বিবাহিত), ধর্ম সম্পাদক তাজউদ্দিন (শিবিরের অর্থ সম্পাদক), উপ-গণশিক্ষা সম্পাদক মনিরুজ্জামান তরুন (প্রথম পদ), উপ-ত্রাণ ও দুর্যোগ সম্পদক সালেকুর রহমান শাকিল (প্রথম পদ), উপ-স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা শাহজালাল (প্রথম পদ ও সাবেক শিবিরকর্মী, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের প্রেস রিলিজে আছে), উপ-গণযোগাযোগ সালাউদ্দিন জসিম (ওয়ারী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক, বিবাহিত), সুশোভন অর্ক (উপ-গণযোগাযোগ, চাকরিজীবী, বাংলাট্রিবিউন পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার), আসিফ ইকবাল অনিক (বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়ক সম্পাদক, বিবাহিত), মো তুষার (উপ-বেসরকারি, প্রথম পদ), রাকিবুল ইসলাম সাকিব (উপ-বেসরকারি, বিবাহিত), শাহরিয়ার মাহমুদ রাজু (উপ-আপ্যয়ন, জসিমউদ্দিন হলের ৩২১ নং রুম থেকে ইয়াবা সেবনকালে হল প্রোভোস্টের সহায়তায় পুলিশে সোপন্দ), হিরণ ভুইয়া (উপ-মানবসম্পদ, ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগ থেকে স্থায়ী বহিস্কƒত), এস এম মাসুদুর রহমান মিঠু (কৃষি সম্পাদক, বিবাহিত)।
অভিমুন্য বিশ্বাস অভি (উপ-কর্মসংস্থান, ইউনানি ওষুধ ব্যবসায়ী), জাফর আহমেদ ইমন (সহ-সম্পাদক, ছাত্রদল নেতা, প্রথম পদ), তানভীর আব্দুল্লাহ (সহ-সম্পাদক, ব্যবসায়ী/প্রথম পদ), সামিহা সরকার (সহ-সম্পাদক, পিতা- গাজিপুর সিটি কর্পেরেশনের বিএনপি মনোনীত ওয়ার্ড কাউন্সিলর, বিবাহিত), ফারজানা ইসলাম রাখি (সহ-সম্পাদক, বিবাহিত), তামান্না তাসনিম তমা (সহ-সম্পাদক, বিবাহিত/প্রথম পদ), মো মেহেদী হাসান রাজু (সহ-সম্পাদক)এস আই পরীক্ষার প্রক্সি দিতে গিয়ে পুলিশের হাতে আটক এবং সাজাপ্রাপ্ত আসামি, আঞ্জুমান আরা অনু (সহ-সম্পাদক, বিবাহিত, প্রশ্নফাঁস জালিয়াতের সাথে জড়িত), আসিফ রায়হান (সহ-সম্পাদক, পিতা-০৬ নং গুপ্তি ইউনিয়ন, চাঁদপুর বিএনপির সভাপতি), শফিকুল ইসলাম কোতয়াল (সহ-সম্পাদক, ১ম পদ), শেখ আরজু (সহ-সম্পাদক, বিবাহিত), ফয়সাল করিম দাউদ খান (সদস্য, ১ম পদ), আল ইমরান (উপ-কর্মসংস্থান, বাবা জামাতের রাজনীতির সাথে জড়িত, প্রথম পদ), ওয়াহিদুজ্জামান লিখন (উপ-আন্তর্জাতিক, ১ম পদ), সোহেল রানা সান্ত (সহ-সম্পাদক, আজীবন বহিষ্কার), বেলাল মুন্না (উপ-মানব, বিবাহিত) মেসকাত হোসেন (উপ-প্রশিক্ষণ, সাংবাদিকদের রুম ভাঙচুর করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ০২ বৎসর এর জন্য বহিষ্কার), শহিদুল ইসলাম (সহ-সভাপতি, সাবেক চাকরিজীবী ও দীর্ঘদিন রাজনীতিতে অনুপস্থিত), ফরহাদ হোসেন তপু (সহ-সভাপতি, বিবাহিত) তানজীদুল ইসলাম শিমুল (সহ-সভাপতি, বিগত চার থেকে পাঁচ বছর ছাত্রলীগের কোনো মিছিল-মিটিংয়ে দেখা যায়নি)।
সোহানুর রহমান সোহান (সাংগঠনিক সম্পাদক, ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পূর্বে ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিল। মাদকাসক্ত ও মাদকব্যবসায়ী), আরিফ শেখ (উপ-প্রচার, পুলিশের কাছে মাদকসহ আটক), বায়েজিদ কোতয়াল (উপ-ক্রীড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নফাঁসের সাথে জড়িত), মহসিন খন্দকার (উপ-অর্থ সম্পাদক, সাধারণ সম্পাদকের বাসার দেখাশোনা করে), রাকিনুল হক চৌধুরী (আন্তর্জতিক সম্পাদক, সভাপতির আপন ভাই), রনি চৌধুরী (সহ-সম্পাদক, মুন্সিগঞ্জ এর কোলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আসিফ হাওলাদার এর হত্যামামলার আসামী), এম সাজ্জাদ হোসেন(সহ-সভাপতি, ছাত্রলীগের প্রথম পদ ও বিবাহিত), এস এম মাহবুবুর রহমান সালেহী (উপ-আন্তর্জাতিক, দীর্ঘদিন নিষ্ক্রীয়), ওমর ফারুখ পাংকু (সহ-সম্পাদক, বিএনপি পরিবার, আপন চাচা শরীয়তপুর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক, বাবা শরীয়তপুর সদর উপজেলা যুবদলের সহ-সভাপতি), আলিমুল হক (সহ-সভাপতি, পহেলা বৈশাখের কনসার্টে অগ্নি সংযোগকারী। বড় ভাই মঞ্জিল হক শুনই ইউনিয়ন বিএনপির নেতা)।
মো রাকিব হোসেন (অর্থ সম্পাদক, আপন বড় ভাইরাজু আহমেদ সহ-সভাপতি, নড়ীয়া উপজেলা ছাত্রদল, মামা এ্যাডভোকেট হেলাল আকন্দ শরীয়তপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক), শফিউল ইসলাম সজিব (উপ-স্বাস্থ্য, ৩৯ তম বিসিএসের সহকারী সার্জন হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত, ছাত্রলীগের প্রথম পদ),মাজহারুল ইসলাম মিরাজ (সহ-সভাপতি, বিএনপি পরিবারের সন্তান), রাকিব উদ্দিন (সহ-সভাপতি, ঠিকাদার) নাজিম উদ্দিন (সাংগঠনিক সম্পাদক, ৫ জানুয়ারীনির্বাচনের পূর্বে ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে), রেজাউল করিম(সহ-সম্পাদক, বিবাহিত, বয়সউত্তীর্ণ ও মাদক মামলা আছে), ফেরদৌস শাহরিয়ার নিলয় (উপ-ত্রাণ ও দুর্যোগসম্পাদক, বিএনপি পরিবার), নিলায়ন বাপ্পী (উপ-প্রচার, বিবাহিত), মোমিন শাহরিয়ার (উপ-দপ্তর, মামলার আসামী), মাজহারুল কবির শয়ন(উপ-নাট্য বিতর্ক, কোটা আন্দোলনকারী)।
নাজমুল হুদা সুমন (উপ-গণযোগাযোগ ও উন্নয়ন, বিবাহিত), রবিউল ইসলাম হাসিব মীর (উপ-কৃষি শিক্ষা, ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল বলে অভিযোগ আছে), ইন্দ্রনীল দেব শর্মা রনি( সদস্য সাবেক চাকুরিজীবী), জাভেদ হোসেন(পাঠাগার সম্পাদক তার বাবা জামাত করে, চাচা কুমিল্লার লাঙ্গল কোট উপজেলা বিএনপির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক), ফুয়াদ হোসেন শাহাদাৎ (আইন সম্পাদক, বিবাহিত), সালেকুর রহমান শাকিল (উপ-ত্রান ও দুর্যোগ, পিতা-ভুরুঙ্গামারি উপজেলার বিএনপির মৎস বিষয়ক সম্পাদক), আরিফ হোসেন (বিএনপি পরিবারের সন্তান), শফিউল ইসলাম সজিব (উপ-সাস্থ্য, বিএনপি পরিবারের সন্তান), তৌহিদুল ইসলাম জহির (সহ-সভাপতি, পিতা-ইদ্রিস চৌধুরী শোভন ডন্ডি ইউনিয়নবিএনপির সহ-সভাপতি, মেজভাই গিয়াসউদ্দিন চৌধুরী পুটিয়া উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক। মাতা শাহনেওয়াজ চৌধুরী ১৯৯১ সালে জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির পুলিং এজেন্ট ছিল)।সংবাদ সম্মেলন করে তালিকা প্রকাশের বিষয়ে জানতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীকে ফোন দেওয়া হলেও তারা কল রিসিভ করেননি।সংবাদ সম্মেলনে সাবেক কর্মসূচি ও পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক রাকিব হোসেন, সাবেক দপ্তর সম্পাদক দেলোয়ার শাহজাদা, সাবেক উপ-অর্থ সম্পাদক তিলোত্তমা শিকদার, উপ-প্রচার সম্পাদক সাইফুর রহমান সাইফ, জসিম উদদীন হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহেদ খান, বঙ্গবন্ধু হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন রহমান, কুয়েত মৈত্রী হলের সভাপতি ফরিদা পারভীনসহ শতাধিক পদবঞ্চিত নেতা উপস্থিত ছিলেন।

পাঠকের মতামত: